রাতের আঁধারে পিছন থেকে আক্রমণ করে অত্যন্ত নৃশংস, কাপুরুষোচিতভাবে হত্যা করা হয় রাজীবকে। একদল বর্বর এই হত্যাকাণ্ডকে জায়েজ করার জন্য অপপ্রচার শুরু করেছে, রাজীব ইসলামকে
বাংলাদেশে সমকামিতার ভবিষ্যৎ হয় খুন, আত্মহত্যা বা কারাবাস। আমাদের বাংলাদেশের মানুষ সমকামিতার আসল সত্য মানতে চায় না। এটা কোনোভাবেই প্রকৃত প্রতিপক্ষ নয়। একটি সাধারণ স্বাভাবিক
ধর্মীয় গ্রন্থে শূদ্রদের কর্তব্য কতটা অমানবিকভাবে লেখা হয়েছে তার একটা ধারণা দিই। “ভগবান ব্রহ্মা শূদ্রদের জন্য একটি মাত্র কাজ নির্ধারণ করেছেন, তা হল হিংসা ছাড়া
জুলহাজ আর তনয়, এরা কি মানুষ না?? এই দুই এলজিবিটি অধিকার কর্মীকে নির্মমভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে ইসলামি সন্ত্রাসীরা। প্রকাশ্য দিবালোকে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পরও, উভয় পক্ষ
শূদ্রদের উপর ধর্মের নামে যে অন্যায় করা হয়েছে সাত ধরনের দাস যুদ্ধজয়ী দাস: যুদ্ধে পরাজিত হয়ে দাস বনে যাওয়া ব্যক্তি, আহারপ্রেরিত দাস: খাদ্যের প্রলোভনে দাসত্ব
আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে দেশের আইনশৃঙ্খলা জিম্মি। প্রশাসন থেকে শুরু করে ছাত্র লীগ, যুব লীগ, সব বিভাগেই সহিংস। দেশের মানুষকে অন্যায়ভাবে দোষী সাব্যস্ত করে নিরপরাধ
বাংলাদেশে সমকামী বৈষম্য গত কয়েক বছর ধরে ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। একজন সমকামী ব্যক্তিকে সমাজে সাধারণভাবে মানুষ হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। কেন নয়? এর কারণ
সেক্স শব্দটা শুনলেই দ্বিধা বোধ করেন বাংলাদেশিরা। এখন পর্যন্ত, এই শব্দটি নিয়ে লুকোচুরি, কানাঘুষা অব্যাহত রয়েছে। মজার ব্যাপার হল এই শব্দটি শুনলে মানুষ লজ্জায় পড়ে
দেশ দিন দিন সংকটের দিকে যাচ্ছে। মানুষ শান্তিতে থাকতে চায় কিন্তু সমাজ ব্যবস্থার রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দিকগুলোর কারণে দেশের অবস্থা দিন দিন খারাপ থেকে খারাপের